২০২২ সালে নতুন সংযোজন: Biometric Attendance (Check in/Check out) OMR Machine এ নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা গ্রহণ ও Auto SMS. Automation of…
* বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি নিশ্চিত করা। * OMR মেশিনের মাধ্যমে Objective পরীক্ষা গ্রহণ ও রেজাল্ট প্রদান। …
চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: ১. শিক্ষার্থীকে নিয়মিত শ্রেণিতে পাঠাতে হবে। ২. নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। ৩. সশরীরে/অনলাইন…
* বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি নিশ্চিত করা। * OMR মেশিনের মাধ্যমে Objective পরীক্ষা গ্রহণ ও রেজাল্ট প্রদান। * Auto SMS এর মাধ্যমে Combined Result প্রদান। * প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষায় ১ম, ২য় ও ৩য় স্থান অর্জনকারী শিক্ষার্থীদেরকে সম্মাননা প্রদান। * School Management Software চালু। * দক্ষ শিক্ষকমণ্ডলীর পাঠদানে ও পরিচালনা পরিষদের সার্বিক তদারকিতে সুশৃঙ্খল পরিবেশে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা। * পাঠদান ও শিক্ষার্থীদের গুণগত মান রক্ষা। * মানসম্মত ও শ্রেণি উপযোগী Course Materials সরবরাহ। * Homework না দিয়ে শ্রেণিতেই পাঠ সম্পন্ন করা। * বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে নিখুঁতভাবে প্রস্তুতি যাচাই। * শ্রেণিতে প্রতিদিন পঠিত বিষয়ের ওপর নিয়মিত CT পরীক্ষা গ্রহণ। * পুরো ক্যাম্পাস CC Camera এর আওতাধীন। * পাঠ্যবই পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে শ্রেণিতে শিক্ষার্থীদের সামনে উপস্থাপন করা হয়। * শ্রেণিকক্ষে প্রয়োজন অনুযায়ী Multimedia ব্যবহার করা হয়। তাই শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল ও মৌলিক জ্ঞান বিকাশের পাশাপাশি এ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত PEC, JSC ও SSC পরীক্ষায় GPA-5.00 অর্জনের ক্ষেত্রে অত্র অঞ্চলের মধ্যে আমাদের সাফল্য ঈর্ষণীয়।
চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: ১. শিক্ষার্থীকে নিয়মিত শ্রেণিতে পাঠাতে হবে। ২. নিয়মিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। ৩. সশরীরে/অনলাইন ক্লাসে নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত ক্লাস ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। ৪. চলতি মাসের বেতন চলতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। বকেয়া থাকলে সফটওয়্যারে স্স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর সকল তথ্য Suspend থাকবে। ভর্তির সময় অবশ্যপালনীয় বিষয়াবলী: ১. সময় ও ব্যাচ দেখে শিক্ষার্থী ভর্তি করতে হবে। ২. ভর্তির সময় ভর্তি ফি ও এক কপি সদ্য তোলা রঙিন ছবি জমা দিতে হবে। ৩. Oxford এ থাকাকালীন স্মার্টফোন ব্যবহার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ৪. গেটের বাইরের দায়িত্ব কোচিং কর্তৃপক্ষের নয়।
ভর্তির সময় বা পরে যেসব উপহার/উপকরণ প্রদান করা হবে: * বুকলেট (২টি) * ফাইল (২টি) * খাতা (২/৩টি) * সারা বছর Practice Sheet ও প্রশ্নপত্র * সারা বছরের পরীক্ষার খাতা। * আকর্ষণীয় পাটের ব্যাগ। (স্টক থাকা সাপেক্ষে) * Siblings এর ক্ষেত্রে মোট Tuition Fee এর উপর ২০% ছাড় প্রদান।
অক্সফোর্ডের মাধ্যমেই ইংরেজি শিক্ষার হাতেখড়ি হয়।ইংরেজির প্রতি ভালো লাগা, ভালোবাসা আক্সফোর্ডের মাধ্যমেই।দীর্ঘ ৬ বছর অক্সফোর্ডের সাথে আছি।অক্সফোর্ড আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। অনুপ্রেরণা,চেতনা যা আগামী পথ চলার পাথেয় হবে। সামান্তা জহির (ঐশী) আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ।
আসসালামুআলাইকুম। বিগত ৬ বছর ধরে অক্সফোর্ড কোচিং-এর একজন শিক্ষার্থী আমি। ক্লাস-০৫ এর আগ পর্যন্ত ইংরেজি গ্রামারের রুলসগুলো মুখস্থ করতাম, তাই ইংরেজির প্রতি অনেক ভয় কাজ করতো। অক্সফোর্ড কোচিং-এ ঢুকে ইংরেজির এই ভয় অনেকটাই কেটে গিয়েছে, কারণ জানতে পারলাম যে রুলস মুখস্থ না করেও ইংরেজি শেখা যায়। অক্সফোর্ড কোচিং-এর একজন শিক্ষার্থী হিসেবে আমি গর্বিত। - সুবাইতা ইসলাম সুবাত আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ
I have been studying at oxford teaching home for the last six years. At first I could go to another coachings. It was difficult to understand to study there.Especially English. Later after reading to Gourango Sir , all of my problems were solved .By reading in this coaching, I got 597 out of 600 in PSC and got second position in the board. Oxford teaching home has a major contribution to this success. Respected Sunny sir ,Hadi sir and other teachers are also very good teachers .Especially Gourango sir teaches us by making fun and jokes .I am proud to be a student at Oxford.
"আসলে অক্সফোর্ড এর কথা আমি বলে শেষ করতে পারব না বা কীভাবে শুরু করা যায় সেটাও বলতে পারবো না ।অক্সফোর্ড এ আমার যাতায়াত 2016 সাল থেকে যখন আমি ক্লাস ফাইভে পড়ি।আর এখন আমি ক্লাস টেন এ , ছোটোবেলা থেকে এখন পর্যন্ত যত মানুষ আমাকে পড়িয়েছেন তাদের সবার প্রতি সম্মান রেখে বলতে পারবো গৌরাঙগো সার এর মতো করে আমাকে কেউ ইংরেজি আর বাওবি পড়াননি।অক্সফোর্ড এ ক্লাস ফোর থেকে কলেজ পর্যন্ত পড়ানো হয়,রাস্তার পোস্টার এ অক্সফোর্ড নামটা দেখে বালুরমাঠে ঘুরতে আসা অনেকের কাছেই মনে হবে, একটা কোচিংই তো। কিন্তু সেই মানুষগুলোর ধারণাও নেই এখানে পড়তে আসা শিক্ষার্থীদের কাছে অক্সফোর্ড কী ভূমিকা পালন করে আসছে -কী চিন্তায় ,কী মানসে , কী ভাবনার ধরণের ,কী মূল্যবোধে!!গৌরাঙগো সার এর আপ্রাণ চেষ্টায় অক্সফোর্ড নামের বিদ্যাপীঠ সতেজ প্রাণের জীবন্ত উৎসে পরিণত হয়েছে । আমার বলতে ইচ্ছে করে অক্সফোর্ড এর সেই পান্জাবি পরা ,চোখে স্কয়ার ফ্রেমের চশমা আঁটা শিক্ষকটিকে 'সার আপনার মতো আত্মপ্রত্যয়ের সাথে জীবন গড়তে চাই'।'''
আমি প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি শ্রদ্ধেয় ''গৌরাঙ্গ দত্ত " স্যার কে, কেননা তিনি প্রতি মিড-টার্ম পরীক্ষার পর, পরীক্ষায় ১ম,২য় ও ৩য় স্থান অধিকারী শিক্ষার্থীদের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পুরস্কৃত করে থাকেন।আমদের জন্য হয়ত এটি খুব ছোট একটি পুরস্কার তবে খুবই আনন্দের।এই ছোট ছোট পুরস্কার পেতে পেতেই হয়তবা একদিন খুব বড় সাফল্য অর্জন করতে পারব।আমি মিডটার্ম পরীক্ষায় ২য় স্থান অর্জন করতে পেরে খুবই খুশি হয়েছি , এটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।আমি চাই, আমি যেন এই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সামনে চলতে পারি।ধন্যবাদ। আজওয়াদ আনজুম লাবীব নবম শ্রেণি
আলহামদুলিল্লাহ,এখানে পাওয়া এটিই আমার প্রথম পুরস্কার। অবশ্যই এ পুরস্কার পাওয়ার পিছনে আমার শিক্ষকদের অবদান অনেক। কারণ গৌরাঙ্গ স্যার,মোহন স্যার সহ অন্যান্য সব শিক্ষকরা খুবই আন্তরিক।কোন প্রশ্ন থাকলে সেটি স্বাধীনতাভাবে যায়। সব শিক্ষকেরা উচ্চ শিক্ষিত এবং প্রত্যেকের পড়ানোর পদ্ধতি অসাধারণ। এখানে আমি দীর্ঘ চার বছর ধরে পড়ছি এবং অনেক কিছু শিখতে পেরেছি।এর জন্য আমি Oxford Teaching Home এর কাছে কৃতজ্ঞ। ইনশা আল্লাহ, ভবিষ্যতেও আরো অনেক কিছু শিখতে পারবো। Oxford Teaching Home এর শিক্ষার্থী হতে পেরে আমি খুবই গর্বিত। অত্র প্রতিষ্ঠানের সাফল্য এবং কামনা করছি। --- রুশনান জেনিন স্বচ্ছ আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ
অক্সফোর্ড এ আমার পড়াশোনার অভিজ্ঞতা অনেক বছরের। আমি প্রথম ৫ম শ্রেণীতে এখানে ভর্তি হই, তারপর ২ বছর পর ৮ম শ্রেণি থেকে বর্তমান সময় অর্থাৎ এস এস সি পর্যন্ত আমি অক্সফোর্ড পরিবারের সদস্য হয়ে আছি। এখানে পড়াশোনা করে আমার অত্যন্ত চমৎকার অভিজ্ঞতা হয়েছে, এখানকার শিক্ষক গণ অনেক যত্নের সাথে আমাদের পাঠদান করেছেন, বিশেষ করে আমাদের সকলের প্রিয় গৌরাঙ্গ দত্ত স্যার আমাদের সবসময় ভালোভাবে পড়াশোনা করে জীবনে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করেছেন এবং সব ছাত্র - ছাত্রী দের তিনি নিজের সন্তানের মত করে শিক্ষা দিয়েছেন।আমি ওনার কাছে অনেক কৃতজ্ঞ। সব শেষে একটা কথাই বলব........ এই অক্সফোর্ড পরিবারের সদস্য হতে পেরে আমি গর্বিত। তাসনুভা তাওহীদ